শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
এবার মোটরসাইকেলসহ পুলিশ সদস্যকে ধরল জনতা

এবার মোটরসাইকেলসহ পুলিশ সদস্যকে ধরল জনতা

এবার মোটরসাইকেলসহ পুলিশ সদস্যকে ধরল জনতা
এবার মোটরসাইকেলসহ পুলিশ সদস্যকে ধরল জনতা

অনলাইন ডেস্ক: মোটরসাইকেলের কাগজ না থাকলে মামলা দেয়া অথবা মোটরসাইকেল আটকে রাখা পুলিশের কাজ। কিন্তু এবার ঢাকার ধামরাইয়ে ঘটেছে উল্টো ঘটনা। চোরাই মোটরসাইকেলসহ জনতার হাতে আটক হয়েছেন মাসুদ রানা নামে এক পুলিশ কনস্টেবল।

শনিবার বেলা ১১টার দিকে চোরাই মোটরসাইকেল চালিয়ে আমতলা বাসস্ট্যান্ডের দিকে যাওয়ার সময় তাকে জনতা আটক করেন। মাসুদ রানা সাভার উপজেলার আশুলিয়া থানার চুয়ালী গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মিরপুর পুলিশ লাইনে কর্মরত রয়েছেন।

স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ধামরাই উপজেলার ভাড়রিয়া ইউনিয়নের আমতলা এলাকার মো. জহিরুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি ইন্ডিয়ান পালসার ব্র্যান্ডের সম্প্রতি একটি মোটরসাইকেল ক্রয় করেন। কিছুদিন আগে ওই মোটরসাইকেলটি তার বাড়ি থেকে চুরি হয়ে যায়।

অনেক খোঁজাখুঁজির পরও তা পাওয়া না গেলে মোটরসাইকেলের মালিক জহিরুল ইসলাম জহির হতাশ হয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে মোটরসাইকেলের আশা ছেড়েই দেন। পরে শনিবার সকালে তার কেনা মোটরসাইকেলটি পুলিশ সদস্য চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, এটি দেখে স্থানীয় জনতা তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন।

ভুক্তভোগী জহিরুল ইসলাম বলেন, আমি অনেক শখ করে এই মোটরসাইকেলটি ক্রয় করেছিলাম। হঠাৎ করে তা চুরি হয়ে যায়। অনেক খোঁজার পরও তা পাইনি। আজ কপালগুণে চোরসহ মোটরসাইকেল পেয়েছি।

পুলিশ কনস্টেবল মাসুদ রানা বলেন, আমি অন্য একজনের কাছ থেকে মোটরসাইকেলটি ক্রয় করি। আমাকে সুযোগ দেয়া হলে আমি তাকে থানায় হাজির করে দেব।

এ ব্যাপারে ধামরাই থানার ওসি তদন্ত মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন,বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সুত্র: যুগান্তর

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply